Thursday, September 30, 2010

ফেসবুকে দিন ইউজারনেম

অনেকেই ফেসবুকে ইউজারনেম ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকে লগইন করার সময় ই-মেইল আইডির পরিবর্তে ইউজারনেম দিয়েও ফেসবুকে লগইন করা যায়। ফেসবুকে ইউজারনেম যোগ করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Username-এর ডান পাশের change-এ ক্লিক করুন। Username বক্সে নাম লিখে (কমপক্ষে পাঁচটি বর্ণের) Check availability বাটনে ক্লিক করুন। নামটি ফাঁকা থাকলে Confirm-এ ক্লিক করুন আর ফাঁকা না থাকলে নাম পরিবর্তন করে আবার চেষ্টা করুন। ধরুন, আপনি ইউজারনেম নির্বাচন করেছেন abcde, তাহলে আপনার ফেসবুকের ঠিকানা হবে www.facebook.com/abcde।

সেফ মোডে চলবে কম্পিউটার

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা ‘সেফ মোডে’ কম্পিউটার চালানো সম্পর্কে কমবেশি জানেন। অপারেটিং সিস্টেম যখন সেফ মোডে চালু হয় তখন সীমিত সংখ্যক প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ও সফটয়্যার লোড হয়। সাধারণত ভাইরাস থেকে পিসিকে রক্ষা করার জন্য বা অপারেটিং সিস্টেমের আনুষঙ্গিক কোনো কাজের জন্য অপারেটিং সিস্টেম সেফ মোডে লোড করা হয়।
ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য সেফ মোড চালু করতে তাহলে আপনাকে কিছু ধাপ অবলম্বন করতে হবে। প্রথমে ‘স্টার্ট’-এ গিয়ে Run ঢুকতে হবে। এবার msconfig লিখে এন্টার চাপতে হবে। তাহলে ‘System Configeration’ নামে একটা ডায়ালগ বক্স আসবে। এবারে বক্সের ‘Boot’ ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। এবারে ‘Boot Option’ অংশের ‘Safe boot’-এর পাশে চেক ইন করতে হবে। এবং সেই সঙ্গে ‘Minimal’ অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। তাহলেই আপনার কম্পিউটার সেফ মোডে চলার জন্য তৈরি হয়ে যাবে। এবার আপনি যখনই কম্পিউটার চালু করবেন, তখনই অপারেটিং সিস্টেম লোড হবে সেফ মোডে।

নতুন ল্যাপটপ বাজারে

ফুজিৎসু ব্র্যান্ডের এমএইচ৩৮০ মডেলের নতুন ল্যাপটপ বাজারে নিয়ে এসেছে কম্পিউটার সোর্স লিমিটেড। এতে রয়েছে ইন্টেল এটম এন৪৭৫ মডেলের ১ দশমিক ৮৬ গিগাহার্টজ প্রসেসর, ২৫০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক ড্রাইভ, ১ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র‌্যাম, ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি পর্দা, বিল্ট-ইন ওয়েবক্যাম এবং কার্ড রিডার, ভিজিএ পোর্ট, মাল্টি জেসচার টাচ প্যাড, বায়োস লক, এন্টি থেফট্ লক ইত্যাদি সুবিধা। ১ দশমিক ২৭ কেজি ওজনের ল্যাপটপটির দাম ৫২ হাজার টাকা।

নতুন এলসিডি মনিটর

এলজির এল১৭৭ডব্লিউএসবি মডেলের নতুন এলসিডি মনিটর বাজারে নিয়ে এসেছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড। ১৭ ইঞ্চি প্রশস্ত পর্দার এই মনিটরটিতে রয়েছে ৫০০০: ১ অনুপাতের ডিজিটাল ফাইন কন্ট্রাস্ট রেশিও, রেজ্যুলেশন ১৪৪০ বাই ৯০০, ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল ১৭০ ডিগ্রি/১৭০ ডিগ্রি, রেসপনস টাইম ৮ মিলি সেকেন্ড। এ ছাড়া ইমেজের সুস্পষ্ট এবং স্বাভাবিক কালার প্রদর্শনে এই মনিটরটিতে ব্যবহূত হয়েছে ফ্ল্যাটরন এফ-ইঞ্জিন চিপ। দাম ৮ হাজার ৫০০ টাকা

 এবার ই-স্পোর্টস গেমসে বাংলাদেশ

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ই-স্পোর্টস ফেডারেশনের (আইইএসএফ) সদস্য হয়েছে বাংলাদেশ। ই-স্পোর্টস পরিচালনাকারী এ সংগঠনটি গত বছর থেকে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে। সংগঠনটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগের মাধ্যমে ই-স্পোর্টস ফেডারেশন গঠন করে থাকে। এফওয়ান আইটি ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ ইরফান হুসেন প্রথম আলোকে জানান, বাংলাদেশে এফওয়ান আইটি ম্যানেজমেন্টকে এর সদস্য হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে আইইএসএফ। তিনি জানান, এ বছরের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে বাংলাদেশ পর্বের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা শুরু হবে আগামীকাল। এ প্রতিযোগিতায় ফিফা ০৭ এবং ওয়ারক্র্যাফট থ্রি ফ্রোজেন থ্রোন খেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন করা হবে। দুই খেলায় বিজয়ী সেরা চার খেলোয়াড় ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশের পক্ষে কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত আইইএসএফ চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় ওয়ারক্র্যাফট থ্রি ফ্রোজেন থ্রোন ও ফিফা অনলাইন টু খেলায় প্রতিযোগীরা অংশ নেবে।

ফেসবুক চ্যাটিংয়ের বাড়তি আকর্ষণ

ইন্টারনেটে চ্যাট করার সময় মনের স্বতস্ফূর্ত ভাব বোঝাতে আমরা বিভিন্ন প্রতীক (ইমোটিকনস) ব্যবহার করি। কিন্তু ফেসবুকে চ্যাট করার সময় এ রকম কোনো সুবিধা পাওয়া যায় না। তবে ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্স ও গুগল ক্রোম ব্যবহার করে ইচ্ছে করলে আপনি ফেসবুকে অনলাইন চ্যাট করার সময় অনুভূতি প্রকাশের বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করতে পারেন।
এ জন্য ব্রাউজারে আলাদা প্রোগ্রাম যোগ করে নিতে হবে। গুগল ক্রোমের জন্য প্রোগ্রামটি https://chrome.google.com/ extensions/detail/fadhfaodlifdejmlhpokpajfndpcoaehÊ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। মজিলা ব্রাউজারের জন্য ‘ফেসবুক চ্যাটবার’ নামের প্রোগ্রামটি (অ্যাড-অনস) https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/14013 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর ব্রাউজার পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এখন ফেসবুকে লগইন করে চ্যাটবারে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন প্রতীক (ইমোশনস) দেখতে পাবেন। এখান থেকে পছন্দসই প্রতীক চ্যাটিংয়ের সময় ব্যবহার করতে পারবেন

নতুন মাদারবোর্ড বাজারে

আসুসের পি৫জি৪১টি-এম এলএক্স মডেলের নতুন মাদারবোর্ড বাজারে নিয়ে এসেছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড (প্রা.) লিমিটেড। মাদারবোর্ডটি ইন্টেল এলজিএ৭৭৫ সকেটের কোর২কোয়াড, কোর২এক্সট্রিম, কোর২ডুও ডিডিআর৩ মেমোরি সমর্থন করে।
এতে রয়েছে আসুস অ্যান্টি-সার্জ, টার্বো কি, এক্সপ্রেস গেট, ইন্টেল জিএমএ এক্স৪৫০০ চিপসেটের ১ গিগাবাইট ভিডিও মেমোরি, দাম চার হাজার ৪০০ টাকা

নতুন ডিজিটাল ক্যামেরা

স্যামসাংয়ের ব্লিউবি৬০০ মডেলের নতুন ক্যামেরা বাজারে নিয়ে এসেছে স্মার্ট টেকনোলজি (বিডি) লিমিটেড। ১২.২ মেগা পিক্সেলের এই ক্যামেরার অপটিক্যাল জুম ১৫এক্স, ৩ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লে, হাই-ডেফিনেশন মুভি রেকর্ডিং সুবিধা। দাম ২০ হাজার টাকা।

আইফোনে স্তন ক্যানসার রোগীদের জন্য প্রোগ্রাম

অ্যাপলের আইফোনে স্তন ক্যানসারের রোগীদের জন্য একটি প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। অলাভজনক ওয়েবসাইট ব্রেস্টক্যানসার ডট ওআরজি সম্প্রতি এই প্রোগ্রাম চালু করে। ‘ব্রেস্টক্যানসার ডায়াগনোসিস গাইড’ নামের এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে গ্রাহকদের কোনো পয়সা খরচ করতে হবে না। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্তন ক্যানসারের লক্ষণ, শনাক্তকরণ পদ্ধতি ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানা যায়।
আইফোনের এই প্রোগ্রামে যেকোনো স্তন ক্যানসারের রোগী তাঁদের প্যাথলজি প্রতিবেদন রাখতে পারবেন। প্রতিবেদন দেখে চিকিৎসার যথাযথ উপায় বাতলে দেবে ডায়াগনোসিস গাইড।
ব্রেস্টক্যানসার ডট ওআরজির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মারিসা ওয়েইস বলেন, এটা খুবই ভালো একটি অ্যাপ্লিকেশন। স্তন ক্যানসারের রোগীরা এতে দারুণ উপকৃত হবেন। প্যাথলজি প্রতিবেদন দেখে বলে দেওয়া যাবে, রোগীর রেডিয়েশন, কেমোথেরাপি, হরমোনাল না অন্য কোন চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করা প্রয়োজন।
অনলাইনে স্তন ক্যানসার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার একটি ভালো উৎস হচ্ছে ব্রেস্টক্যানসার ডট ওআরজি। মোবাইল ফোনে এ ধরনের অ্যাপ্লিকেশন থাকলে স্তন ক্যানসারের রোগীদের জন্য তা আশীর্বাদ হিসেবে গণ্য হবে।
স্তন ক্যানসার থেকে বেঁচে যাওয়া নারী ন্যান্সি ফ্রেঞ্চ বলেন, ‘যখন আমার ক্যানসার ধরা পড়ে, তখন কী কষ্টের মধ্যেই না আমার দিন কেটেছে! প্রতিটি মুহূর্ত কেটেছে উদ্বেগের মধ্যে। তখন যদি এ ধরনের মোবাইল ফোন অ্যাপ্লিকেশন থাকত, কী ভালোই না হতো! ১৪ বছর আমি ক্যানসারে ভুগেছি। তখন আমি এ সম্পর্কে যত না জেনেছি, তার চেয়ে বেশি জেনেছি এই নতুন অ্যাপ্লিকেশন থেকে।’

২১ অক্টোবর আসছে উইন্ডোজ ৭ মোবাইল ফোন

শীর্ষসফটওয়্যার নির্মাতা মাইক্রোসফট নিজেদের তৈরি উইন্ডোজ মোবাইল ফোনের সর্বশেষ সংস্করণ উইন্ডোজ ৭ মোবাইল ফোন বাজারে আনছে। আগামী ২১ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ব্রিটেন এবং ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে এ ফোন পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। নতুন উইন্ডোজ-৭-এ মাইক্রোসফটের এক্সবক্স সুবিধা পাওয়া যাবে। এ ছাড়া এই মোবাইল ফোনে মাইক্রোসফটের জুনের মাধ্যমে গান, ছবি সহজে নামানোর সুবিধা থাকছে।
গবেষকদের মতে, যদি মাইক্রোসফটের এ মোবাইল ফোন অ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম আইওএস এবং গুগলের অ্যান্ড্রোয়েডের মতো নানা ধরনের নতুন প্রযুক্তিসুবিধা নিয়ে বাজারে আসতে পারে তাহলে জনপ্রিয়তা পাবে সহজে। কারণ অনলাইনে গেম খেলার নতুন প্রোগ্রামসহ বেশ কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত হয়েছে উইন্ডোজ-৭-এ, যা ব্যবহারকারীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পাবে বলে আশা করছে প্রতিষ্ঠানটি। মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে তারিখের ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি। তবে একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে ২১ অক্টোবরই বাজারে আসছে উইন্ডোজ-৭ মোবাইল ফোনটি। এখন উইন্ডোজপ্রেমীদের অপেক্ষার পালা।

Wednesday, September 22, 2010

MagicISO Magic ISO Maker 5.5 (Build 0281)





Magic ISO Maker 5.5 Build 0281 Final - Multilingual - Full
With original key
New Release: December 30, 2009

Magic ISO Maker is a powerful and easy CD/DVD image file edit tool. It can open, create, edit, and extract CD/DVD image files, and convert bin to iso and back. Make image files from CD-ROM or hard disk, and handle bootable information at meanwhile. It also can convert BIN or any other format file created by CD burning software or virtual CD-ROM driver software to standard ISO format. It has the ability to create ISO image file. You can directly add, delete, and rename files or folder in CD image file(s). It can handle up to 10G large sizes so that user can extract, edit, and open DVD image files
in ease.

MagicISO is CD/DVD image utility that can extract, edit, create and burn ISO files. ISO file are images (duplicates) of complete CD/DVD disc. containing exact binary copies of the original CDs. Usually, you have to burn an ISO file on a CD to extract its contents, but now you can simply open an ISO file in MagicISO. It can also convert BIN or any other format file created by CD burning software (Such as Nero-Burning ROM, Easy CD Create) or virtual DVD/CD-ROM driver software (such as Daemon-tools) to standard ISO format. MagicISO has ability to create ISO image file. You can directly add/delete/rename files or folder in CD image file(s) with MagicISO. MagicISO can handle up to 10GB large sizes so that user can extract / edit / open DVD image files in ease.

Features:
- Process almost all CD-ROM image file(s) including ISO and BIN.
- Ability to directly add/delete/rename/extract file(s) within image files.
- Convert image files to the standard ISO format.
- Supports ISO 9660 Level1/2/3 and Joliet extension
- Duplicate disc to ISO file from CD-ROM.
- MagicISO embed with Windows Explorer.
- You can convert almost all image file formats, including BIN, and save it as a standard ISO format file.
- Edit ISO file in many format(such as Nero burning ROM, Easy CD Creator, CDRWin, CloneCD, BlindWrite, etc).
- Select some files or directories, and then create the ISO based on these files.
- Make bootable ISO file.
- Because of its file associations, you can simply double click an ISO file in Windows Explorer to open it.
- Very easy to use interface but powerful enough for an expert.
- Backup CD to your hard disk.

Info:

* Multilingual: English, Spanish, French, German Italian, Portugu�s, etc
* Compatible with: Windows 98/98SE/Me/2000/XP/Vista/Server 2008/Win7 (32/64-bits)
* Size: 3 MB


DOWNLOAD LINK

ziddu

Adobe Photoshop CS5 keygen + Patch + Instructions 100% Working




Open Keygen.exe and Click "Patch Hosts File". (Please Note That If it says that files are already patched then Simply Click OK).



Now Select "Adobe Master Collection CS5" from the keygen and enter any name (more than 4 chars). Copy The Serial (Ctrl+C).

Now Open Photoshop. It will ask for serial number. Select "Provide a serial number" and enter a generated serial number from the keygen (Or Simply Paste it by Ctrl+V). When entered correctly click on "continue".
That's all. Enjoy using your new copy of Photoshop CS5! Please Comment If you have any problems.

Tuesday, September 21, 2010

windows 7 Glass Themes for XP





Internet Download Manager [IDM] v5.19 Build 3 • Incl crack



Internet Download Manager : The fastest download accelerator

Internet Download Manager (IDM) is a tool to increase download speeds by up to 500 percent, resume and schedule downloads. Comprehensive error recovery and resume capability will restart broken or interrupted downloads due to lost connections, network problems, computer shutdowns, or unexpected power outages. Simple graphic user interface makes IDM user friendly and easy to use.

Internet Download Manager has a smart download logic accelerator that features intelligent dynamic file segmentation and safe multipart downloading technology to accelerate your downloads. Unlike other download accelerators and managers that segment files before downloading starts, Internet Download Manager segments downloaded files dynamically during download process. Internet Download Manager reuses available connections without additional connect and login stages to achieve better acceleration performance.

Internet Download Manager supports proxy servers, ftp and http protocols, firewalls, redirects, cookies, directories with authorization, MP3 audio and MPEG video content processing, and a large number of directory listing formats. IDM integrates seamlessly into Microsoft Internet Explorer, Netscape, MSN Explorer, AOL, Opera, Mozilla, Mozilla Firefox, Mozilla Firebird, Avant Browser, MyIE2, and all other popular browsers to automatically handle your downloads. You can also drag and drop files, or use Internet Download Manager from command line. Internet Download Manager can dial your modem at the set time, download the files you want, then hang up or even shut down your computer when it's done.


Make your Windows7 genuine|Latest Version |v1.8.6



This is the loader application thats used by millions of people worldwide, well known for passing Microsoft's WAT (Windows Activation Technologies) and is arguably the safest Windows activation exploit ever created. The application itself injects a SLIC (Software Licensing Description Table) into your system before Windows boots, this is what fools Windows into thinking it's genuine.

Saturday, September 18, 2010

যেভাবে অনলাইনে আয়কর প্রদান করবেন

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সম্প্রতি ঢাকা কর অঞ্চল-৮-এর জন্য অনলাইনে কর প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছে। শুধু কর অঞ্চল-৮-এর আয়করদাতারা এ সুবিধা ভোগ করতে পারলেও এ বছরের মধ্যেই সব আয়করদাতা এর আওতায় আসবেন।

অনলাইনে আয়কর প্রদানে করণীয় : প্রথমেই যেতে হবে িি.িঃধীুড়হব-৮.ড়ৎম ওয়েব ঠিকানায়। এ ওয়েব পেজটিতে আয়কর রিটার্নের জন্য টিআইএন এবং পিন নম্বর দিয়ে লগইন করে আয়কর দাখিলের সব তথ্য পূরণ করতে হবে। ওয়েব পেজে রয়েছে অনলাইন রিটার্ন দাখিলের নিয়মাবলি। অনলাইনে আয়কর দাখিল করতে হলে কর কমিশনারের কার্যালয় ঢাকা-৮ থেকে গোপন নম্বর সংগ্রহ করতে হবে। নিরাপত্তার ইস্যুতে করদাতাকে নিজে গিয়েই এ গোপন পিন নম্বর সংগ্রহ করতে হবে। পিন নম্বরটি অবশ্যই সযত্নে রাখতে হবে কারণ এটির দ্বিতীয় কোনো কপি রাজস্ব বোর্ডের কাছে নেই। তাই এটি হারিয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে কর অফিসে অভিহিত করতে হবে। লগইন করার পর টিআইএন নম্বর, এক্সেস নেম ইত্যাদি তথ্যসহ ভিউ রিটার্ন পেজ প্রদর্শিত হবে। এখানে আগে কোনো আয়কর দাখিল করা হলে সেই তথ্যও প্রদর্শিত হবে। যদি রিটার্ন আগে দাখিল করা হয় তাহলে সাবমিটেড রিটার্নের ঘরে ওই নির্দিষ্ট বছরের রিটার্নটি প্রদর্শিত হবে। এখানে নিউ রিটার্ন বাটনে ক্লিক করে নির্দিষ্ট বছরের কর প্রদানের জন্য তথ্যাদি পূরণ করতে হবে। প্রথমেই আসবে ব্যক্তিগত তথ্যাদি পূরণের ফরমটি। সব তথ্য পূরণের পর আয়করদাতা ইচ্ছে করলে এ ফরমটি সেভ, সাবমিট বা মুছে ফেলতে পারেন। এখানে প্রিন্ট অপশনে ক্লিক করলে ফরমটি প্রিন্ট নেওয়া যাবে। এ ফরমের কাজ সমাপ্ত হলে রিটার্নের দ্বিতীয় পেজে যেতে হবে। এখানে প্রথমেই আসবে ইনকাম স্টেটমেন্ট। এ পেজ বা ফরম পূূরণ হলে রিটার্নের পরবর্তী পেজে বা ফরমে যেতে হবে। এটি হলো সেলারি [সিডিউল-১] ফরম। ফরম পূরণ হলে পরবর্তী পেজ বা ফরমে যেতে হবে [এটি হলো ইনভেস্টমেন্ট সিডিউল-৩ ফরম]। পরের ফরমটি হলো আইটি-১০বি [পেজ-১ ফরম]। এখানে অ্যাড বাটনে ক্লিক করে সম্পদের সব বিবরণ দিতে হবে। এবার যেতে হবে আইটি-১০-বি ফরমে। সব তথ্য পূরণ হলে পাওয়া যাবে একটি ডকুমেন্ট অ্যাটাস সেকশন। এখানে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট অ্যাটাচ করা যাবে। সব তথ্যাদি পূরণ হলে এখন সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করা মাত্রই একটি সতর্কীকরণ বার্তা প্রদর্শিত হবে। এখান থেকে ওকে বাটনে ক্লিক করার পরপরই একটি ম্যাসেজ প্রদর্শিত হবে। ম্যাসেজটি হলো_ আপনার রিটার্ন সফলভাবে দাখিল করা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসে প্রাপ্তিস্বীকারপত্র পাঠানো হবে।' তবে করদাতা ই-মেইল না দিলে তাকে প্রাপ্তিস্বীকারপত্র কর কমিশনারের অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে। এরপর করদাতাকে অবশ্যই পে-অর্ডার বা চালান নির্দিষ্ট কর অফিসে দাখিল করে রসিদ সংগ্রহ করতে হবে। অনলাইনে কর জমা নিয়ে যে কোনো উত্তরের জন্য ুড়হবথ৮@নফপড়স.পড়স ঠিকানায় যোগাযোগ করা যাবে।

মুক্ত ভাবনায় মুক্ত সফটওয়্যার দিবস

আজ সারাবিশ্বে পালিত হচ্ছে মুক্ত সফটওয়্যার দিবস। এবারের স্লোগান চেঞ্জ ইজ ফসিবল [ভড়ংংরনষব]! ফস মানে ফ্রি অ্যান্ড ওপেনসোর্স সফটওয়্যার। বাংলাদেশসহ বিশ্বের শতাধিক দেশের ৮০০ প্রতিষ্ঠান একযোগে দিনটি পালন করছে।

কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারগুলোকে চালু করতে এটি সফটওয়্যারের ওপরই মূলত নির্ভরশীল। যে কোনো সফটওয়্যার তৈরি করা হয় বিশেষ ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষার মাধ্যমে। বাণিজ্যিক উদ্যোক্তারা প্রোগ্রামিং কোড গোপন রাখেন। তবে প্রোগ্রামের কোডিং গোপন রেখেই যে কেবল মেধাস্বত্ব রক্ষা করা সম্ভব এ মতের বিরুদ্ধেও এখন অনেকেই রয়েছেন। সফটওয়্যারের কোড উন্মুক্ত রেখে এটি তৈরি করতে এবং মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারে জনসাধারণকে আরও সচেতন করতে এর আন্দোলনও ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী। মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারে জনসাধারণকে সচেতন করতে প্রতি বছর আয়োজন করা হয় 'সফটওয়্যার ফ্রিডম ডে'।


উন্মুক্ত সোর্স কোড কী : ওপেনসোর্স সফটওয়্যার হলো একেবারেই মুক্ত সফটওয়্যার। যেটি বিনামূল্যে যে কেউ ব্যবহার, অন্যকে প্রদান, সফটওয়্যারের পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং পুনর্বিতরণ করতে পারেন। বাণিজ্যিক সফটওয়্যারগুলোর কোড গোপন রাখা হলেও ওপেনসোর্সভিত্তিক সব সফটওয়্যারের কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি ব্যবহারকারীদের দেওয়াই হয় পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং পরিমার্জন করার জন্য। ফলে সফটওয়্যারের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতাগুলো ব্যবহারকারীরাই যেমন বের করতে পারেন তেমনি সে সীমাবদ্ধতাগুলোকে দূর করতেও পারেন।
বিশ্বব্যাপী উন্মুক্ত কোডভিত্তিক অসংখ্য সফটওয়্যার ডেভেলপার বা প্রোগ্রামার রয়েছেন। উন্মুক্ত কোনো অ্যাপ্লিকেশনের মূল ডেভেলপাররা যদি কোনো ব্যবহারকারীর পরামর্শ অনুযায়ী ফিচারটি ডেভেলপ বা যুক্ত না করেন তবে অন্য যে কেউ ফিচারটি অ্যাড-অন বা পল্গাগইন হিসেবে যুক্ত করতে পারেন। বাণিজ্যিক সফটওয়্যারে কোনো বাগ বা ত্রুটি দেখা দিলে তা ফিক্স বা সমাধান করতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। কিন্তু মুক্ত সফটওয়্যারে ত্রুটি ধরা পড়লে তা ফিক্স হতে তেমন সময় লাগে না। কারণ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে রয়েছে লাখো-কোটি প্রোগ্রামার। তারা ইচ্ছা করলে ব্যক্তিগতভাবে বা যৌথভাবে এ বাগ বা ত্রুটি ফিক্স বা সমাধান করতে পারেন।

সফটওয়্যারের স্বাধীনতা : সফটওয়্যারকে ইচ্ছামতো ব্যবহারই মূলত এর স্বাধীনতা। বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান বলেন, 'মোবাইল ফোনে যাকে খুশি তাকে ফোন করার যেমন স্বাধীনতা আছে, ইচ্ছামতো কথা বলার যেমন স্বাধীনতা আছে তেমনি সফটওয়্যারেরও রয়েছে স্বাধীনতা। সফটওয়্যার কীভাবে কাজ করে সেটি জানার স্বাধীনতা যেমন সবার রয়েছে তেমনি এটিকে পরিবর্তন করে নিজের মতো ব্যবহার করার, ভালো লাগা সফটওয়্যার অন্যকে দেওয়ার স্বাধীনতাও থাকার প্রয়োজন রয়েছে।'


মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলন : মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অধিকার রক্ষা করা। একে সামাজিক আন্দোলন হিসেবে রূপ দিয়েছেন এর স্রষ্টা রিচার্ড স্টলম্যান। সত্তর দশকের হ্যাকার সংস্কৃতি থেকে এ দর্শনকে আরও বাস্তবনির্ভর করতে মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলন শুরু করেন স্টলম্যান। তরুণ স্টলম্যান যে স্বপ্ন নিয়ে তার এ সামাজিক আন্দোলনের যাত্রা শুরু করেছিলেন তার সে স্বপ্ন আস্তে আস্তে পূরণের পথেই এগোচ্ছে। পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে এ আন্দোলন। দিন দিন বাড়ছে মুক্ত কোডিংয়ে তৈরি সফটওয়্যারের সংখ্যা। আজ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ প্রতিবেশী ভারত ও শ্রীলংকার মতো দেশগুলোও পালন করছে দিনটি।
মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের সঙ্গে সঙ্গে এর সংখ্যাও বাড়ছে দিন দিন। সাধারণ কম্পিউটিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সব বাণিজ্যিক সফটওয়্যারের বিকল্প ওপেনসোর্স সফটওয়্যার তো আছেই, এমনকি অ্যাডভান্স কম্পিউটিংয়ের অনেক সফটওয়্যারও এখন উন্মুক্ত সোর্স কোডভিত্তিক। কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ এবং ম্যাকেনটোসের বিকল্প হিসেবে রয়েছে লিনাক্স, উবুন্টু এবং ফেডোরার মতো অপারেটিং সিস্টেম। লেখালেখির সফটওয়্যার মাইক্রোসফট অফিসের বিকল্প হিসেবে রয়েছে ওপেনসোর্স ওপেন অফিস। ছবি সম্পাদনার জন্য অ্যাডোবি ফটোশপের বিকল্প হিসেবে রয়েছে জিআইএমপি। ওপেনসোর্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে উইন্ডোজের চেয়ে সুবিধাও অনেক বেশি। এতে কোনো ভাইরাস আক্রমণ করে না। একইসঙ্গে আলাদা করে কোনো ড্রাউভার ইনস্টলেশনের ঝামেলাও নেই। অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার সঙ্গে সঙ্গে ড্রাইভারগুলোও ইনস্টল হয়ে যাবে। অ্যাডভান্স কম্পিউটিং সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে ওয়েবসার্ভার অ্যাপাচি, মেইল সার্ভার সেন্ডমেইল ও কিউমেইল, ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্স তো রয়েছেই।

বাংলাদেশে মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলন
কম্পিউটারের সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে পেঁৗছানোর জন্য মায়ের ভাষায় কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। বাণিজ্যিক সফটওয়্যারগুলোর সোর্সকোড অন্য কেউ জানতে পারে না বলে ওই সফটওয়্যারের ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে অন্য ভাষায় অনুবাদ না করে দিলে সেটি মায়ের ভাষায় ব্যবহার করা সম্ভব হয় না। তবে ওপেনসোর্স সফটওয়্যারগুলোর সোর্সকোড উন্মুক্ত থাকে বলে যে কেউ নিজের ভাষায় এটি অনুবাদ করে নিতে পারেন। মুনির হাসান বলেন, 'উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বাংলায় ব্যবহার করার জন্য আমাদের চেয়ে থাকতে হয় মাইক্রোসফট কখন এর বাংলা সংস্করণ বাজারে ছাড়বে। কিন্তু ওপেনসোর্সে এ সীমাবদ্ধতা নেই। যে কেউ ইচ্ছামতো এটি অনুবাদ করে নিতে পারেন।' আমাদের দেশে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অঙ্কুর নিজ উদ্যোগে বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন ওপেনসোর্স সফটওয়্যার বাংলায় অনুবাদ করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অনুবাদ করা সফটওয়্যার হচ্ছে লেখালেখির অ্যাপিল্গকেশন ওপেন অফিস [যঃঃঢ়://নহ.ড়ঢ়বহড়ভভরপব.ড়ৎম] ইন্টারনেট ব্রাউজার মোজিলা ফায়ারফক্স [যঃঃঢ়://ভরৎবভড়ী.বশঁংযবু.ড়ৎম]. এছাড়াও লিনাক্সের প্রচলিত ডেস্কটপ, লিনাক্স ও তার অ্যাপিল্গকেশনগুলোর বাংলা অনুবাদ, সুসি লিনাক্স ও তার অ্যাপিল্গকেশনগুলোর বাংলা অনুবাদ, রেডহ্যাট/ফেডোরা লিনাক্স ও তার অ্যাপিল্গকেশনগুলোর বাংলা অনুবাদ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

উন্মুক্ত দিনের আয়োজন : সফটওয়্যার ফ্রিডম ডে উপলক্ষে বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্ক আয়োজন করেছে বেশ কিছু কার্যক্রম। এর মধ্যে রয়েছে উন্মুক্ত সোর্সকোড নিয়ে সেমিনার, আলোচনা ও প্রদর্শনী। আজ বিকেল ৪টায় ছবিরহাটে [চারুকলা ইনস্টিটিউটের উল্টো পাশে] বিশেষ আড্ডার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ লিনাক্স ব্যবহারকারী কমিউনিটি। সারাদেশ থেকে অনেক লিনাক্স ব্যবহারকারী যোগ দেবেন এ আড্ডায়। লিনাক্স ফোরামের প্রশাসক আশিকুর রহমান অ্যাঞ্জেল জানান, আড্ডায় সফটওয়্যার ফ্রিডম ডে উপলক্ষে বিভিন্ন আলোচনা করা হবে। লিনাক্স ফোরামের ব্যবহারকারী ছাড়াও যে কেউ এতে যোগ দিতে পারবেন। ঢাকার বাইরেও লিনাক্স ফোরামের পক্ষ থেকে এ ধরনের আয়োজনের চেষ্টা করা হচ্ছে।

দ্রুতগতির মেমোরি কার্ড আনলো তোশিবা


সম্প্রতি তোশিবা সবচেয়ে দ্রুতগতির এসডিএইচসি মেমোরি কার্ড তৈরি করেছে। এসডিএইচসি ইউএইচএস-আই নামের মেমোরি কার্ড প্রতি সেকেন্ড ৯৫ মেগাবাইট মেমোরি পড়তে এবং ৮০ মেগাবাইট মেমোরি রাইট করতে পারবে। খবর গিজমোডো অনলাইনের।

জানা গেছে, তোশিবার তৈরি এই মেমোরি কার্ডের ডেটা ধারন ক্ষমতা হবে ৮, ১৬ এবং ৩২ গিগাবাইট।

নতুন সাজে সাজলো টুইটার


বহুদিন পর এবার টুইটারে আবারো বড় ধরনের পরিবর্তন এলো। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই বড় ধরনের এই পরিবর্তন আনার ঘোষণা দিয়েছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। খবর ম্যাশএবল ডটকম-এর।

টুইটার জানিয়েছে, পরিবর্তিত এই ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টে খুব শিগগিরই চালু করা হবে। তবে এটি প্রিভিউ হিসেবে কয়েক সপ্তাহ থাকবে। এই সময়ে ব্যবহারকারী চাইলে পুরনো ডিজাইনেও ফিরে যেতে পারবেন। সপ্তাহখানেক পর স্থায়ীভাবে নতুন এই ওয়েব সংস্করণটি চালু করার কথা রয়েছে।

নতুন ডিজাইনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন যা লক্ষ্য করা যায় তা হলো মিডিয়া সাপোর্ট। এতোদিন টুইটারে স্ট্যাটাসের সঙ্গে কেবল বিভিন্ন অডিও বা ভিডিওর লিংক দেয়া গেলেও এবার তা সরাসরি এমবেড করা সম্ভব হবে। এতে করে ছবি, ভিডিও ইত্যাদি টুইটারের সাইটে থেকেই দেখা যাবে। এছাড়াও টুইটারে কিওয়ার্ড বা হ্যাশট্যাগ অনুসারে কোনোকিছুর খোঁজ করা, ব্যবহারকারীদের প্রোফাইল দেখা ইত্যাদি আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি সহজ ও দ্রুত হবে বলেও জানিয়েছে টুইটার।

ম্যাশএবলের মতে, টুইটারের নতুন ওয়েব সংস্করণ অনেকটা টুইটারের অফিসিয়াল আইপ্যাড অ্যাপ্লিকেশনের মতোই। ওয়েব সংস্করণে এই আমূল পরিবর্তন আনায় টুইটারের জন্য ব্যবহৃত ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনের জনপ্রিয়তা কমতে পারে বলেও মনে করছে ম্যাশএবল।

মাইক্রোসফট আনছে টাচ সেনসিটিভ মাউস


সম্প্রতি মাইক্রোসফট অফিশিয়ালি আর্ক মাউস তৈরির ঘোষণা দিয়েছে। আর্ক টাচ নামের এই মাউসটির উপরদিকে থাকবে স্পর্শ সংবেদনশীল অংশটি। খবর গিজম্যাগের। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, কোথাও ভ্রমণের সময় বহন করার প্রয়োজনে এই মাউসটি আঙ্গুলের চাপে সমান করেও নেয়া যাবে । আর্ক মাউসটি তারহীন ইউএসবি ট্রানসিভার হিসেবে কাজ করবে। সংবাদমাধ্যমটি আরো জানিয়েছে, মাইক্রোসফটের আর্ক মাউস তৈরির ধারণাটা আগেও ছিলো। কিন্তু পোর্টেবল কম্পিউটার ব্যবহারকারিদের কথা মাথায় রেখেই সম্প্রতি আর্ক মাউস তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাইক্রোসফট। জানা গেছে, এই আর্ক মাউসে কোনো স্কল হুইল থাকছে না। স্ক্রল হুইলের পরিবর্তে বাম ও ডান ক্লিক বাটনের স্থানে টাচ অংশ থাকবে। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, এই মাউসটি সমান করলে এটি এএএ আকারের ব্যটারির মতো দেখায়। আর এই মাউসটির মাপ ২.২৮ X ৫.১৪ ইঞ্চি। ছয়মাসের ব্যবহার ওয়ারেন্টি সহ এর দাম হবে প্রায় ৭০ ডলার।

অ্যান্টিভাইরাস ছাড়া পিসি! আদৌ সম্ভব?

কম্পিউটার ব্যবহার করলে ভাইরাসের মুখোমুখি হওয়া যেনো অনিবার্য একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেটের অসীম দুনিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে হাজারো ভাইরাস। কম্পিউটারকে এসব হাজারো ম্যালওয়্যার, অ্যাডওয়্যার, ট্রোজান হর্স থেকে বাঁচাতে প্রতিরোধক এবং প্রতিষেধক হিসেবে অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করার কথা বলে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্ক বিষয়ক প্রতিটি সিকিউরিটি ফার্মই।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, মানুষের বেলায় ‘প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম’ বলে যেমন একটি কথা রয়েছে, তেমনি একই কথা কি কম্পিউটারের বেলায়ও খাটে? ওষুধ না খেয়েও যেমন আমরা সুস্থ থাকতে পারি, কম্পিউটারকেও কি অ্যান্টি-ভাইরাস ছাড়া আদৌ নিরাপদ রাখা সম্ভব? এ নিয়েই এবারের মূল ফিচার।

অনেকেই অ্যান্টিভাইরাস পছন্দ করেন না। এটি পছন্দ না করারও সঙ্গত কারণ রয়েছে। অ্যান্টিভাইরাসের বিরুদ্ধে সবচে বড় অভিযোগ হচ্ছে- এটি কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। কারণ ছাড়াই ভাইরাস অ্যালার্ট, আর বারংবার স্ট্যাটাস পপ-আপ দিয়ে বিরক্তও কম করে না। সেইসঙ্গে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার কিনতে গুচ্ছের গাঁটের পয়সাও খরচ করতে হয়। এমনকি প্রতি বছর নতুন আপডেটের সঙ্গে লাইসেন্স ফি হিসেবেও বেরিয়ে যায় বিস্তর পয়সা।

কিন্তু অ্যান্টিভাইরাস না নিয়ে কম্পিউটার নিরাপদ রাখা কি সম্ভব? উত্তরটি হলো, হ্যাঁ সম্ভব। ‘সচেতন’ থাকলে অ্যান্টিভাইরাস ছাড়াই কম্পিউটার নিরাপদ রাখা সম্ভব।

এখন আবারো প্রশ্ন ওঠে, এই সচেতনতার মানে কি? অভিজ্ঞজনেরা বলছেন, অ্যান্টিভাইরাসের ঝামেলা ছাড়াই কম্পিউটারকে ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে কিছু নিরাপদ কম্পিউটিং এর অভ্যাস করতে হবে। আসুন জেনে নেই এই বিষয়গুলোর বিস্তারিত-

ভাইরাস বনাম অ্যান্টি-ভাইরাস
ভাইরাস মুলত এক ধরনের প্রোগ্রাম যা নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যবহারকারীর চোখের আড়ালেই তার কম্পিউটারের ক্ষতি করতে থাকে। অন্যদিকে, অ্যান্টি-ভাইরাস হলো এক ধরনের সফটওয়্যার যা ভাইরাসের সব ধরনের কাজ বন্ধ করে দেয় এবং নিষ্ক্রিয় করে দেয়। স্রেফ গেম খেলার কম্পিউটারে ভাইরাস তেমন বড় আকারের সমস্যা হিসেবে দেখা না দিলেও যারা কম্পিউটারে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেন, নেটওয়ার্ক কিংবা ইন্টারনেট যাদের জন্য দরকারি উপাদান, তাদের জন্য এটি একটি ভয়াবহ সমস্যা।

প্রতিদিন ইন্টারনেটে ভেসে বেড়াচ্ছে নানা ধরনের ছোট-বড় ক্ষতিকারক সব ভাইরাস। অ্যান্টিভাইরাস তৈরির প্রতিষ্ঠান এভিজি-র মতে প্রতিদিন ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ ভাইরাস যুক্ত হচ্ছে ইন্টারনেটে। এসব ভাইরাস পিসির প্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলে, পিসির অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ থেকে শুরু করে পুরো হার্ডডিস্কেরই ক্ষতি করতে পারে। অন্যদিকে অ্যান্টিভাইরাস ভাইরাসের এই বিশাল জগতে আপনার পিসির পাহারাদার।

ডাউনলোড বিষয়ে সচেতনতা
যদি কেউ শুধু কমার্শিয়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করেন এবং কখনও ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা সফটওয়্যার ইনস্টল না করেন তবে ভাইরাসের শঙ্কা কম। কোনো বন্ধুর সঙ্গে কোনো ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা প্রোগ্রাম ইনস্টল করলেও ভাইরাস দেখা দিতে পারে। আর কম্পিউটারে অন্য কোনো ডিভাইস যেমন- ফ্লপি, সিডি রম, আলাদা হার্ডডিস্ক এবং বিশেষ করে পেনড্রাইভের মাধ্যমে ফাইল আদান-প্রদানে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। আর এগুলো না করা হলে ভাইরাস আক্রান্ত হবার পথ খোলা থাকে কেবল ওয়েবসাইট এবং ই-মেইলএর মাধ্যমে। আর অ্যান্টিভাইরাসের ঝামেলা এড়িয়ে ভাইরাসমুক্ত থাকতে বিশেষজ্ঞরা গুরুত্ব কমন সেন্স এর বিষয়টি।

অন্যদিকে ইন্টারনেট থেকে ফ্রি ডাউনলোড-এ আসক্ত হলে ভাইরাসে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা শতভাগ। বিভিন্ন লোভনীয় এবং চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে সেখানে ঢুকলেই সর্বনাশ। বলা হয়ে থাকে এগুলো হলো ‘ভাইরাসের আখড়া’। যেসব শেয়ারিং এবং ওয়ারেজ সাইট বিনামুল্যে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার বা অ্যান্টিভাইরাসের ডাইনলোড করতে বলে সেগুলো আসলে সফটওয়্যারের ছদ্মবেশে ভাইরাস। এছাড়াও বিভিন্ন পর্নো সাইট ও ম্যালওয়্যারভিত্তিক অজানা সাইটগুলোও ভাইরাসের খনি। এগুলোতে ঘোরাঘুরির অভ্যাস থাকলে অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করার বিকল্প নেই। যারা এসব সাইটে যান না তারা স্রেফ কয়েকটি পন্থা অবলম্বন করলেই অ্যান্টিভাইরাস ছাড়াও নিরাপদ থাকতে পারবেন।

পপ আপ রিমুভার
‘পপআপ’ ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে সবচে বিরক্তিকর বিষয়গুলোর একটি। মনোযোগ দিয়ে কোনো ওয়েবপেজ ব্রাউজ করছেন তখন অনাকাঙ্ক্ষিত এড্রেসবিহীন কিছু পেজ বারবার এসে সাধারণ কাজকে যেমন ব্যাহত করে তেমনি বিজ্ঞাপন দেখায় কিছু পণ্যের কিংবা লটারির। এসব বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুয়া সাইট। পপআপমুক্ত পিসি পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই পপআপ প্রটেকশন সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হবে। মোজিলা ফায়ারফক্স সহ বেশ কয়েকটি ব্রাউজারের সঙ্গেই দেয়া থাকে পপআপ ব্লক করার উপায়। এ ছাড়াও ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায় পপআপ প্রটেকশনসহ টুলবার। এক্ষেত্রে গুগলের ফ্রি টুলবারটি যে কোনো ব্যবহারকারীর জন্য ভালো সমাধান হতে পারে।

ব্রাউজারের আপগ্রেড
এখনকার অধিকাংশ ব্রাউজারের সিকিউরিটি কন্ট্রোল আছে। ডাউনলোড করার সময়ই এসব ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভাইরাস আক্রমণ ঠেকিয়ে দেয়। অ্যান্টিভাইরাস বিভিন্ন টুল যোগ হওয়াতে এসব ব্রাউজার নিজেই অনেক ভাইরাস প্রবেশে বাধা দেয়। এ জন্যই ভালো ব্রাউজারে ভাইরাস আক্রমণের হার অনেক কম।

তাই অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ঝামেলা এড়াতে ব্রাউজারের সর্বশেষ সংস্করণটিই ব্যবহার করা শ্রেয়। এক্ষেত্রে ফায়ারফক্স, ক্রোম বা সাফারি ব্যবহারেও আপনি ব্রাউজারটি আপডেট করে নিতে পারবেন। কখনও জেনেশুনেও যদি ক্ষতিকর কোনো সাইট খুলতে চান সে ক্ষেত্রেও প্রচলিত অনেক ওয়েব ব্রাউজারই স্ক্রিনে সেটি দেখানোর আগেই সতর্ক করে দেবে। সার্ফিং করার সময় সময় আরো বেশি নিরাপত্তা অনুভব করতে ম্যাকাফি সাইট অ্যাডভাইজার টুল (http://www.siteadvisor.com) ব্যবহার করা যেতে পারে। এই টুল সার্চ রেজাল্টের সঙ্গে ক্ষুদ্র সাইট রেটিং আইকন দেখায়। এবং ব্রাউজারে একটি নতুন ব্রাউজার বাটন এবং অপশনাল সার্চ বক্স অপশন যোগ করে। এই দুটি অপশন একত্রে ভালো কাজ করে। কোনো বিপদজনক সাইটে ঢোকার আগে সতর্ক করে দেয়।

মেইল পরিষ্কার করা
সাধারণ যেসব ভাইরাস সতর্কতা পাওয়া যায় সেগুলো মেইলের মাধ্যমে আসা ভাইরাস হতে পারে। এসব মেইলই ভাইরাস বহন করে ভুলপথে নিয়ে যেতে পারে। সামান্য একটা মেইলেই ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারে। মেইলে কোনো নির্দেশ দেয়া থাকে যা অনুসরণ করলেই চলে আসবে ভয়ঙ্কর সব কম্পিউটার ভাইরাস।

স্প্যাম হলো অদরকারি নানা রকম ই-মেইল। আর এসব মেইলের ছদ্মবেশে আসে ভাইরাস। সে কারণেই অপ্রয়োজনীয় বা অচেনা প্রেরকের মেইল ওপেন না করে বরং ডিলিট করে ফেলাই ভালো। মেইল সার্ভিসের স্প্যাম গার্ড প্রোটেকশন এনাবল করে রাখুন। এতে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়। এ সুযোগটি ইয়াহু, এমএসএনসহ অনেক ওয়েব মেইলেই পাওয়া যায়। নিশ্চিত না হয়ে বাল্ক (ইটখক) মেইল ওপেন করার কৌতুহল ঝেড়ে ফেলুন। স্প্যাম একবার পিসিতে ছড়িয়ে গেলে ভয়ঙ্কর রূপ নিতে পারে। আর অনাকাঙ্ক্ষিত মেইলের হাত থেকে বাঁচতে যত্রতত্র কোনো সাইটে ই-মেইল এড্রেস দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

এছাড়াও আরো একটি উপায় আছে, সেটি হলো মেইলে সিকিউরিটি লেভেল যোগ করা। এ জন্য ইমেইল প্রোগ্রামটিকে কনফিগার করা লাগবে। এতে ইনকামিং মেসেজগুলো প্লেইন টেক্সট আকারে দেখা যাবে। এসব করলে গ্রাফিক্স ডিসপ্লে বন্ধ হয়ে যাবে ফলে যখন ক্লিক করা হবে তখন ভাইরাস প্রোগ্রাম কাজ করবে না।

স্পাইওয়্যার
এরা নানাভাবে পিসির ক্ষতি করে। যেমন- অপারেটিং সিস্টেমসহ হার্ডডিস্কের সব ডাটা করাপ্ট করা থেকে শুরু করে দূর থেকে আপনার কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ কিংবা ডেটা চুরির মতো কাজও সংগঠিত হতে পারে এর মাধ্যমে। আমরা অনেকেই স্পাইওয়্যারের কথা জানি না। এরা মূলত ওয়েব পেজের সঙ্গে পিসিতে ছড়ায়। মাইক্রোসফট করপোরেশনের ওয়েবসাইটে www.microsoft.com থেকে স্পাইওয়্যার রিমুভার সংগ্রহ করতে পারেন। এ ছাড়া www.download.com থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্পাইওয়্যার রিমুভার সফটওয়্যার সংগ্রহ করে ইনস্টল করে সাপ্তাহিকভাবে রান করান। স্ক্যান শেষে ফাইল বা প্রোগ্রাম এররগুলো সারিয়েও নেয়া যায়।

পিরিয়ডিক স্ক্যান
অ্যান্টিভাইরাস ছাড়া পিসি চালাতে গেলে সতর্কতার সঙ্গে ভাইরাসের খোঁজে মাঝে মাঝে স্ক্যান করার প্রয়োজন পড়তে পারে। আর মাঝে মাঝে ভাইরাসের সন্ধানে স্ক্যান করলে নিরাপদ থাকে কম্পিউটার।

কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল ছাড়াও পিরিয়ডিক এই স্ক্যান করতে অনলাইন ফ্রি ভাইরাস স্ক্যানার ব্যবহার করা যায়। এইরকম অনলাইনে ফ্রি স্ক্যানার পাওয়া যাবে নানা ওয়েব সাইটেই, তবে নিচের এই তিনটি সাইট নির্ভরযোগ্য।
www.eset.com/online-scanner, onlinescan.avast.com, এবং housecall.trendmicro.com

কোনো অ্যান্টিভাইরাস প্যাকেজ ইনস্টল ছাড়াই সিস্টেম স্ক্যান করার সুযোগ আছে এই অনলাইন স্ক্যানারগুলোতে।

সিকিউরিটি অ্যাপ্লিকেশন
যদি কোনো সাইটের ফ্রি স্ক্যানার ব্যবহার না করা হয় বা অ্যান্টিভাইরাস নিতেও আপত্তি থাকে তবে সিকিউরিটি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যেতে পারে। এসব সিকিউরিটি অ্যাপ্লিকেশন পিসির কোনো ঝুঁকি বা হুমকি শনাক্ত করতে পারে। এই নিরাপত্তা অ্যাপ্লিকেশনের খরচও অ্যান্টিভাইরাসের তুলনায় অনেক কম।

অনলাইন স্টোরেজগুলো নিয়ন্ত্রণ করুন

অনলাইনে ফাইল বা ছবি ব্যাকআপ রাখার জনপ্রিয় সাইটগুলোর মধ্যে গুগল ডক্স, গুগল পিকাসা, মাইক্রোসফট লাইভ স্কাইড্রাইভ, বক্স ডট নেট, আমাজন এস৩, ওয়েবডেভ অন্যতম। এসব সাইটে প্রবেশ হলে ওয়েব ব্রাউজার থেকে ব্রাউজ করে লগইন করতে হয়। এসব ঝামেলা ড্রাগ ড্রপের মাধ্যমে ফাইল আদান-প্রদান করা যায় গ্ল্যাডিনেট ক্লাউড ডেস্কটপ সফটওয়্যার দিয়ে। ১২ মেগাবাইটের সংস্করণটি www.gladinet.com থেকে নামানো যাবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সব সংস্করণে চলবে।

উবুন্টুতে নেটওয়ার্ক ঠিকানা পরিবর্তন

কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় বিভিন্ন কারণেই ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়। উবুন্টুতে ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন করার জন্য বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। এমনকি উবুন্টু সফটওয়্যার রিপোজিটরিতে এমন কয়েকটি সফটওয়্যারও রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে এই পরিবর্তনের কাজটি করা যায়। উবুন্টুতে নেটওয়ার্ক কনফিগারেশনগুলো একটি ফাইলে লেখা থাকে। সেই ফাইলটি পরিবর্তন করে স্থায়ীভাবে ম্যাক পরিবর্তন করা যায়। কোনো সফটওয়্যার ব্যবহার ছাড়াই টারমিনাল থেকে মাত্র দুটি কমান্ড ব্যবহার করে এই কাজটি করা যায়।
এ কাজটি করতে প্রথমে টারমিনালে Applications\ Accessories\Terminal খুলে sudo gedit/etc/network/ interfaces কমান্ডটি লিখুন। এরপর কিবোর্ড থেকে Enter চাপুন। এরপর গোপন নম্বর (পাসওয়ার্ড) লিখুন। তবে কেবল সঠিক পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হলেই কমান্ডটি কাজ করবে। এর ফলে interfaces নামে একটি টেক্সট ফাইল ওপেন হবে। এই ফাইলেই ম্যাক পরিবর্তনসংক্রান্ত তথ্যগুলো লিখে দিতে হবে। সাধারণভাবে ফাইলটিতে লেখা থাকবে auto eth0, iface eth0 inet dhcp। এ লেখাগুলোর পরে একটি লাইন যুক্ত করুন auto eth0, iface eth0 inet dhcp, hwaddress ether a1:b2:c3:d4:e5:f6।
এখানে a1:b2:c3:d4:e5:f6 এর পরিবর্তে ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট ম্যাক অ্যাড্রেস লিখুন। নতুন লাইনটি যুক্ত করার পর ফাইলটি সংরক্ষণ করে বন্ধ করে দিন। এবার Applications\Accessories\ Terminal-এ লিখুন sudo /etc/init.d/networking restart। দ্বিতীয় এই কমান্ডটি ব্যবহার করার সময় অবশ্যই নেটওয়ার্ক কেব্লটি কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। কেব্ল খোলা অবস্থায় কমান্ডটি ব্যবহার করা হলে কোনো ফলাফল পাওয়া যাবে না।

প্রোলিংকের নতুন ইউপিএস

প্রোলিংক ব্র্যান্ডের প্রো-৭০০ মডেলের নতুন ইউপিএস বাজারে এনেছে কম্পিউটার সোর্স লিমিটেড। যা একটানা সর্বোচ্চ ২০ মিনিট পর্যন্ত ব্যাকআপ দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এর ইনপুট ভোল্টেজ রেঞ্জ ১৪০-৩০০ ভোল্ট এবং এতে রয়েছে বিল্ট-ইন স্বয়ংক্রিয় ভোল্টেজ রেগুলেটর। ধারণক্ষমতা ৬৫০ ভোল্ট এম্পায়ার এবং ইউপিএসটির ওজন ৩ দশমিক ৮ কেজি। দাম দুই হাজার ৬০০ টাকা।

Friday, September 17, 2010

ইন্টারনেট-টেলিভিশন তৈরি করেছে তোশিবা

ইন্টারনেট ব্যবহারে সক্ষম হাইডেফিনেশন (এইচডি) টেলিভিশন তৈরি করেছে তোশিবা। টেলিভিশনটিতে ইয়াহু ব্রাউজার সংযুক্ত করা হয়েছে, যা দিয়ে টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখার পাশাপাশি সরাসরি ইন্টারনেট ব্যবহার করা সম্ভব। তোশিবা যুক্তরাষ্ট্রের বিপণন বিভাগের প্রধান রন স্মিথ বলেছেন, 'আমরা ক্রেতাদের ইন্টারনেটের নানা তথ্য টিভি পর্দায় উপভোগ করানোর জন্যই নতুন এই হাইডেফিনেশন টিভি তৈরি করেছি। নতুন এই টিভিতে থাকছে ফেইসবুক ও টুইটার অ্যাকাউন্ট হালনাগাদ করার সুবিধা। একই সঙ্গে ইবে সাইট থেকে কেনাকাটাও করা যাবে নতুন এই টেলিভিশনের মাধ্যমে। গুগল টিভি এবং অ্যাপল টিভির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতেই 'কানেক্টেড টিভি' সফটওয়্যার-সংবলিত এই ফ্ল্যাট স্ক্রিনের হাইডেফিনেশন টেলিভিশন তৈরি করেছে তোশিবা ।

এল 'এক্সপ্লোরার নাইন'

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের নতুন সংস্করণ 'এক্সপ্লোরার নাইনে'র পরীক্ষামূলক সংস্করণ বাজারে এসেছে। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে আনুষ্ঠানিকভাবে সংস্করণটি বাজারে আনার ঘোষণা দেয় মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের করপোরেট ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিন হ্যাচামুভিচ বলেন, 'ব্রাউজার হচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এ ধাপটিই পারে ব্যবহারকারীদের ওয়েব ব্রাউজিং অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করতে। এক্সপ্লোরার নাইনে এইচটিএমএল ফাইভসহ বেশ কিছু নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে।'
প্রতিযোগী অন্য ব্রাউজারগুলোর চেয়ে 'বিউটি অব দ্য ওয়েব' স্লোগানের এ ব্রাউজারটি দ্রুত উচ্চমানের গ্রাফিকস ওয়েবসাইটও প্রদর্শন করতে সক্ষম বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট। ব্রাউজারটি যেকোনো ওয়েবসাইটকে উইন্ডোজ টাস্কবারের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবে। ফলে ব্যবহারকারীরা তাঁদের পছন্দের ওয়েবসাইট এক ক্লিকেই খুলতে পারবেন। একই সঙ্গে এতে উইন্ডোজ সেভেন 'জাম্প লিস্ট' যুক্ত করা হয়েছে, যার মাধ্যমে এটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলোর মেন্যুগুলোকে দ্রুত ব্যবহারের সুযোগ দেবে।
www.beautyoftheweb.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে 'এক্সপ্লোরার নাইনে'র পরীক্ষামূলক সংস্করণ ডাউনলোড এবং ইনস্টল করা যাবে।

 নতুন এমপি-থ্রি প্লেয়ার

এপাসার ব্র্যান্ডের স্টাইলিশ এমপি-থ্রি প্লেয়ার অডিও স্টেনো এইউ২২০ বাজারে নিয়ে এসেছে কম্পিউটার সোর্স লিমিটেড। ইউএসবি সুবিধা নিয়ে এই এমপি-থ্রি প্লেয়ারটি পাওয়া যাবে ২ গিগাবাইট ও ৪ গিগাবাইট মেমোরি সাইজে। ২ ও ৪ গিগাবাইট মেমোরি স্পেসের অডিও স্টেনো এইউ২২০ এমপি-থ্রি প্লেয়ারের মূল্য যথাক্রমে দুই হাজার ৩০০ টাকা এবং দুই হাজার ৮০০ টাকা।

ব্লগ এডিটরে ব্যবহার করুন ব্রাউজার

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্রায় সবাই ব্লগ লিখে থাকেন। অনেকেই আছেন যাঁরা নতুন কোনো লেখা একই সঙ্গে একাধিক ব্লগে পোস্ট করে থাকেন। এই কাজটি আলাদাভাবে না করে একটিমাত্র ক্লিক করেই সব ব্লগে পোস্ট করা যায়। স্ক্রাইব ফায়ার নামের ফায়ারফক্সে অ্যাডঅনটির মাধ্যমে এই বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায়। সাধারণভাবে যেকোনো ব্লগের এডিটরে যেসব অপশন ব্যবহার করা যায়, এর প্রতিটি পাওয়া যাবে এখানে।
যেমন লেখায় যেকোনো ধরনের ফরম্যাটিং যুক্ত করা, ক্যাটাগরি অথবা ট্যাগ সংযোজন, লিংক এবল অ্যাঙ্কর তৈরি করা ইত্যাদি। ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, টাইপপ্যাড, উইন্ডোজ লাইভ স্পেস, লাইভ জার্নালের মতো জনপ্রিয় প্রায় সব ব্লগিং প্লাটফর্ম সমর্থন করে এটি। এ ছাড়া মেটা ওয়েব ব্লগিং অথবা মুভেবল এপিআই সমর্থন করে এমন ব্লগেও পোস্ট করা যাবে স্ক্রাইবফায়ার নামের অ্যাডঅনটি ব্যবহার করে।
নতুন পোস্ট তৈরি করা, কোনো পোস্ট এডিট বা ডিলিট করার মতো সুবিধা পাওয়া যাবে এখানে। এমনকি কোনো পোস্ট লিখে প্রকাশের তারিখ নির্ধারণ করে দিলে ওই নির্দিষ্ট তারিখে ব্লগে প্রকাশিত হবে লেখাটি। এই টুলটির ইন্টারফেস এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে নতুন কোনো ব্যবহারকারী খুব সহজেই কাজ করতে পারবেন এখানে। http://bit.ly/scribefire ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে এই অ্যাডঅনটি। ইনস্টল করার পর একটি ব্যবহারকারী প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। কোন কোন ব্লগে পোস্ট করা হবে, সেটি নির্ধারণ করে দিতে হবে এখানে। সহজেই চালু করার জন্য শর্টকাট কি ব্যবহার করার অপশন রয়েছে এখানে।
যেকোনো পোস্ট লেখা শুরু করা হলে সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটারে সংরক্ষিত হতে থাকে। ফলে হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হলেও আগের লেখা অংশ মুছে যাবে না। পুনরায় চালু করা হলে আগে লেখার পর থেকে নতুন অংশ যোগ করা যাবে।
সম্প্রতি এর সোর্সকোড নতুন করে লেখা হয়েছে, যার ফলে আগের সংস্করণের অধিকাংশ ত্রুটি বা বাগ সংশোধন করা হয়েছে।

নতুন ল্যাপটপ বাজারে

আসুসের নতুন ই পিসি ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে গ্লাবাল ব্র্যান্ড (প্রা.) লিমিটেড। ১০০১পিএক্স মডেলের এই ল্যাপটপ কম্পিউটার টানা সাত ঘণ্টা চলে।
এক কেজি ২৭০ গ্রাম ওজনের এ ল্যাপটপের রয়েছে ১.৬৬ গিগাহার্টজ গতির ইন্টেল অ্যাটম প্রসেসর, ১ গিগাবাইট র‌্যাম, ১৬০ গিগাবাইট হার্ডড্রাইভ, ১০.১ ইঞ্চির মনিটর ইত্যাদি। দাম ২৩ হাজার টাকা।

ক্যাসপারস্কি দিয়ে ওয়েবসাইট ব্লক করুন

ভাইরাসের হাত থেকে কম্পিউটারের নিরাপত্তার জন্য প্রায় সবাই কোনো না কোনো এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকেন। এর মধ্যে ক্যাসপারস্কি বেশ জনপ্রিয়। ক্যাসপারস্কি এন্টিভাইরাস দ্বারা উক্ত কম্পিউটারের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করা যায়। এ জন্য ক্যাসপারস্কি চালু করে ওপরের ডানে Settings লিংকে ক্লিক করে বাঁ পাশের প্যানেল থেকে Protection-এর Parental Control-এ ক্লিক করুন। এবার Enable Parental Control চেক বক্স চেক করে Operation Profile-এর Child নির্বাচন করুন। এবার Settings বাটনে ক্লিক করে Child ট্যাব থেকে Settings বাটনে ক্লিক করুন। এখন ‘Child’ profile settings উইন্ডোর Restrictions টাবে গিয়ে Set Restrictions রেডিও বাটন নির্বাচন করুন এবং Block access to web addresses চেক বক্স চেক করে Select বাটনে ক্লিক করুন। এখন +Add বাটনে ক্লিক করে যে যে ওয়েবসাইট ব্লক করতে চান, সেগুলো একে একে যুক্ত করুন। এবার একে একে OK করে সব উইন্ডো বন্ধ করুন। ক্যাসপারস্কিতে পাসওয়ার্ড দেওয়া না থাকলে নতুন পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে আর পাসওয়ার্ড সেট করা থাকলে পাসওয়ার্ড দিতে হবে। এবার ব্রাউজার খুলে উক্ত সাইট ব্রাউজ করে দেখুন ক্যাসপারস্কি উক্ত সাইটটি ব্লক করেছে এবং ACCESS DENIED মেসেজ আসছে। উল্লেখ্য, ক্যাসপারস্কি ইনস্টল করার সময় ব্রাউজারে একটি প্লাগইন ইনস্টল হয়, যার দ্বারা সাইট ব্লকে কাজ সম্পাদিত হয়

নতুন ল্যাপটপ বাজারে

আসুসের কে৫২এফ-৪৫০এম মডেলের নতুন ল্যাপটপ বাজারে এনেছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড (প্রা.) লিমিটেড। এতে রয়েছে ২.৪ গিগাহার্জ গতির ইন্টেল কোর আই৫ ৪৫০এম প্রসেসর, ১৫.৬ ইঞ্চির পর্দা, ২ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র‌্যাম, ৩২০ গিগাবাইট হার্ড ডিস্ক, ডিভিডি রাইটার, থ্রিডি অডিও, ইন্টেল চিপসেটের ভিডিও মেমোরি, গিগাবিট ল্যান, ওয়েবক্যাম, ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ, তিনটি ইউএসবি ২.০ পোর্ট, এইচডিএমআই পোর্ট, আসুস পাওয়ার৪ গিয়ার, পাম প্রুফ প্রযুক্তি ইত্যাদি। দাম ৫৩ হাজার ৫০০ টাকা।

কি-বোর্ডের F1 থেকে F12 এর কাজ

F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহূত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পুনরায় নামকরণের (Rename) জন্য ব্যবহূত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ডকুমেন্ট খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা হয়।
F3: কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়। এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 : কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়।

সংরক্ষণ করে রাখুন ব্রাউজারের তথ্য

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে নানা কারণে ইন্টারনেট ব্রাউজার নতুন করে ইনস্টল করতে হয়, যার ফলে ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যারে থাকা (ব্রাউজার) আগের বুকমার্ক, হিস্টোরিসহ সব প্রোগ্রাম মুছে যায়। ফেভ বুকমার্ক নামের সফটওয়্যারের সাহায্যে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, ফায়ারফক্স, অপেরা মিনি ও গুগল ক্রোম, সাফারি ইত্যাদি ব্রাউজারের বুকমার্ক, হিস্টোরিসহ সব প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা যায়। ৪.৮৮ মেগাবাইটের এ সফটওয়্যারটি http://bit.ly/9L7Xp0 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করে web browser ট্যাব থেকে যে ব্রাউজারের সেটিংস সংরক্ষণ করতে চান সেটি নির্বাচিত করুন। এরপর Backup the following অপশন থেকে ব্রাউজারের যে সেটিংসগুলো সংরক্ষণ করতে চান সেগুলো নির্বাচিত করুন। এবার Backup location-এ গিয়ে দেখিয়ে দিন সেটিংসগুলো কোথায় সংরক্ষণ হবে। এরপর Next/finish-এ ক্লিক করলেই ব্রাউজারের সেটিংসগুলো নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষিত হয়ে থাকবে।

নতুন ল্যাপটপ বাজারে

ফুজিৎসুর এমএইচ৩৩০ মডেলের ল্যাপটপ বাজারে নিয়ে এসেছে কম্পিউটার সোর্স লিমিটেড। কার্বন ব্ল্যাক ও রেড কালারের এই ল্যাপটপে রয়েছে ইন্টেল ১.৬৬ গিগা হাটর্জ প্রসেসর, ২৫০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক ও এক গিগাবাইট ডিডিআরথ্রি র‌্যাম, জেনুইন উইন্ডোজ ৭ সংস্করণ, ১০.১ ইঞ্চি এলইডি পর্দা, বিল্ট-ইন ওয়েবক্যাম, ব্লু-টুথ ২.১, ল্যান, ওয়াইফাই, কার্ড রিডার ইত্যাদি। ১.২ কেজি ওজনের এই ল্যাপটপের দাম ৩১ হাজার ৫০০ টাকা

নতুন ডিজিটাল ক্যামেরা

স্যামসাংয়ের স্লিম-কম্প্যাক্ট ও স্টাইলিশ সিরিজের এসটি৬০ মডেলের নতুন ক্যামেরা বাজারে এনেছে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। এতে রয়েছে ১২.২ মেগা পিক্সেল, ৪ এক্স অপটিক্যাল জুম, ২.৭ ইঞ্চি এলসিডি পর্দা, এইচ-ডট-২৬৪ এইচডি মুভি রেকর্ডিং সুবিধা ইত্যাদি। দাম ১২ হাজার ৫০০ টাকা।

গিগাবাইটের নতুন গেমিং মাদারবোর্ড

গিগাবাইটের ইন্টেল এক্স-৫৮ চিপসেটের নতুন একটি মাদারবোর্ড বাজারে এনেছে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। ‘জিএ-এক্স৫৮এ-ইউডি৭’ মডেলের এই মাদারবোর্ডে একাধারে রয়েছে বিদ্যুৎসাশ্রয়ী, কপার কুলড সুবিধা। এর অনবোর্ডে এনভিডিয়া মাল্টি-গ্রাফিক্স পাওয়ার ইউনিট গেমিং ও গ্রাফিক্স কাজের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এতে রয়েছে দ্রুতগতির ইউএসবি ৩.০, ইন্টেল ৩২ ন্যানোমিটার প্রসেসর, ইন্টেল এটিআই গ্রাফিক্স, অডিও, ডলবি হোম থিয়েটার ইত্যাদি সুবিধা। তিন বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ দাম ৩০ হাজার ৫০০টাকা।

ফেসবুকে রিমোট লগআউট সুবিধা

সাইবার ক্যাফে বা বন্ধুর কম্পিউটার ফেসবুক ব্যবহার করে যদি লগআউট করতে ভুলে যান বা কোনো কারণে লগআউট করা না যায়, তাহলে একাউন্টে নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে অন্য কোনো কম্পিউটারে বসে পূর্ববর্তী কম্পিউটারে লগআউট করা যায়। ফেসবুক সম্প্রতি রিমোট লগআউট করার সুবিধা দিয়েছে, ফলে পূর্ববর্তী সেশনগুলো থেকে সহজেই লগআউট করা যাবে নিজের একাউন্ট।
এ জন্য ফেসবুক লগইন করার সময় কম্পিউটারের নাম নিচ্ছে। রিমোটলি লগআউট করতে ফেসবুকে লগইন করার পরে ওপরে ডানে Accounts থেকে Account Settings-এ যেতে হবে। এবার Account Security-তে ক্লিক করলে Most Recent Activity শিরোনামে চলতি কম্পিউটারটি এবং Also Active শিরোনামে লগইন সক্রিয় অবস্থায় আছে এমন কম্পিউটারের সময় (তারিখ, সর্বশেষ সময়), কোথায় (শহর, প্রদেশ, দেশ, আইপি), ব্রাউজার, অপারেটিং সিস্টেম, কোন কম্পিউটারে ফেসবুক ব্যবহার করেছেন ইত্যাদি তথ্যসহ তালিকা দেখাবে। এখন তালকাভুক্ত পূর্ববর্তী কম্পিউটার থেকে লগআউট করতে ওই সেশনের ডানে End Activity লিংকে ক্লিক করলেই হবে।

Saturday, September 4, 2010

মাত্র ৮ টাকায় ৬ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি!!!


ভর্তি, চাকরীর জন্য আবেদন, ব্যাংক হিসাব, লাইসেন্স তৈরী থেকে শুরু করে প্রায় সব ক্ষেত্রেই পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হয়। সাধারণ হিসাব করলে দেখা যায় ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবির মূল্য ৬ টাকা করে দিতে হয়। যারা চাকরীর জন্য আবেদন করে যাচ্ছেন, তারা হয়তো বুঝতে পারছেন অন্তত ছবির পেছনে আপনাদের কত টাকা খরচ করতে হচ্ছে? এই সমস্যার একটি সমাধান হচ্ছে যদি আপনি নিজে এই ছবির কাজ করতে পারেন। আমি বলতে চাচ্ছি আপনি মাত্র ৭/৮ টাকায় ৬ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রিন্ট করতে পারেন। এই জন্য আপনাকে ফটোশপে কিছু কাজ করতে হবে। প্রথমে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ছবি বাছাই করতে হবে। যা দিয়ে আপনি পাসপোর্ট সাইজ ছবি তৈরী করবেন। প্রাথমে আপনি ডিজিটাল ক্যামেরা অথবা মোবাইল ফোন দিয়ে একটা ছবি তুলে নিন(সাদা দেওয়াল পিছনে রেখে তুলবেন)। অথবা স্টুডিও থেকে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি থাকলে তা স্ক্যান করে নিতে পারেন।

১. ফটোশপ চালু করুন।
২. File -> Open ক্লিক করুন। এরপর আপনার ছবিটি ওপেন করুন।
৩. Ctrl+A এবং Ctrl+C চাপুন।
৪. Ctrl+N চাপুন এবং নিচের তথ্য অনুযায়ী সবকিছু লিখে OK ক্লিক করুন।
Name: ppsizepic
Width: 1.7 Inches
Hight: 1.8 Inches
Resulation: 200
৫. Ctrl+V চাপুন। লক্ষ্য করুন আপনার ছবিটি নতুন পেজে পেস্ট হয়েছে তবে সম্পূর্ন দেখা যাচ্ছে না।
৬. Ctrl চেপে ধরে মাউস ক্লিক করে রেখে ড্র্যাগ করে ছবিটি ঠিক করুন। যদি এতে কাজ না হয়, Ctrl+T চাপুন সম্পূর্ণ ছবিটা সিলেক্ট হয়ে যাবে(অদৃশ্য অংশ সহ)। এখন Shift+Alt চেপে ধরে যে কোন এক দিকের কোনা থেকে ক্লিক করে ছবি বড় ছোট করে এন্টার দিন। এভাবে ছবিটিকে পাসপোর্ট সাইজের মত করে নিন।
৭. Ctrl+A এবং Ctrl+C চাপুন।
৮. Ctrl+N চাপুন এবং নিচের তথ্য অনুযায়ী সবকিছু লিখে OK ক্লিক করুন। এটি হচ্ছে 4R ফটোর সাইজ।
Name: 4rsizepic
Width: 4 Inches
Hight: 6 Inches
Resulation: 200 ৯. করতে Ctrl+V চাপুন। আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবিটি পেস্ট হবে। Ctrl চেপে ধরে মাউস ক্লিক করে রেখে ড্র্যাগ করে ছবিটি উপরে বাম কোনায় সেট করুন। তবে সবদিকে 0.2 ইঞ্চির মত খালি জায়গা রাখবেন।
৯. এখন Ctrl+Alt চেপে ধরে ছবির উপর ক্লিক করে ড্র্যাগ করলে নতুন একটা কপি তৈরী হবে যা মূল ছবির ডান পাশে সেট করুন। এভাবে একে একে ছয়টা ছবি সেট করতে হবে(নিচের চিত্রের মত)।
১০. File -> Save As এ ক্লিক করে jpg ফরম্যাটে সেভ করুন। আপনার কাজ শেষ। এখন এই সেভ করা ছবিটি পেন ড্রাইভে করে কোন ডিজিটাল কালার ল্যাবে নিয়ে গিয়ে 4R সাইজে প্রিন্ট করতে বলুন। এক কপি 4R এর প্রিন্ট খরচ সাধারনত ৮ টাকা কিন্তু আপনি পেয়ে যাবেন ৬টা পাসপোর্ট সাইজ ছবি যা আপনাকে কেটে নিতে হবে।

ছবির কাজ করুন অ আ এর মত সহজ করে

নিজেকে একটু আলাদাভাবে উপস্থাপন করতে কে না পছন্দ করে। যদি তা হয় ছবির মাধ্যমে তবে কেমন হয় বলুন তো? নিশ্চই বলবেন খুব জটিল তাই না। যেহেতু ছবির নাম এসেছে তাই অনেকে হয়ত ভাবছেন আমি ফটোশপের কথা বলব। না ফটোশপের কথা বলব না আজকে আমি এমন একটা সফটওয়্যার আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব যা দ্বারা যে কেউ তার ছবি নিয়ে ফান করতে পারবেন তার জন্য কোন প্রশিক্ষনের দরকার নেই। আমি যে সফটওয়্যারটির কথা বলব তার নাম হচ্ছে FunPhotor।
। FunPhotor সফটওয়্যারটি মোট তিনটি ধাপে ছবির কাজ সম্পন্ন করে। প্রথমে আপনি যখন সফটওয়্যারটি খুলবেন তখন ১,২,৩,৪ চারটি লেখা দেখতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে ১ এ ক্লিক করতে হবে। তারপর ঐ খান থেকে আপনাকে একটি ছবি সিলেক্ট করতে হবে। তারপর ok ক্লিক করতে হবে। তারপর ২ এ ক্লিক করতে হবে open বাটনে ক্লিক করে একটি ছবি সিলেক্ট করতে হবে। তারপর ok ক্লিক করতে হবে। তারপর ৩ এ ক্লিক করতে হবে। ঐ খানে আপনি একটি মেয়ের চেহারার কয়েকটি বাটন দেখতে পারবেন ঐ বাটন গুলোর মধ্যে ক্লিক করে আপনি ছবির অ্যাঙ্গেল, ছবি বড় ছোট এর অবস্থান ইত্যাদি ঠিক করতে পারবেন। তাহলে আর দেরী কেন একবার ব্যবহার করেই দেখুন না কেমন লাগে।
DOWNLOAD LINK : FUNPHOTOR